ভাত খাওয়ার পর অন্তত যে ৬টি কাজ কখনোই করবেন না আপনি !
ভাত আমাদের প্রধান খাদ্য। তাই এক অর্থে বলা যায়, ভাত ছাড়া যেন বেঁচে থাকাটাই দায়। সুস্থ জীবন ধারণের জন্য খাবারের ভূমিকা প্রধান হলেও খাবার গ্রহনের পর কিছু বদ অভ্যাস হতে পারে সুস্থ জীবন ধারণের প্রধান অন্তরায়। ভাত খাওয়ার পর আমরা হরহামেশাই অনেক কিছু করে থাকি যার বিরূপ প্রভাব আমাদের অনেকেরই অজানা।
তাই ভাত খাওয়ার পর অন্তত ৬টি কাজ কখনোই করবেন না। যেমন —-
১। অনেকেই খাবার শেষ করে ফল খায়। এটা একদম অনুচিত। এতে বাড়তে পারে অ্যাসিডিটি। খাবার গ্রহনের দু'এক ঘণ্টা আগে বা পরে ফল খাওয়া যেতে পারে। অন্যদিকে, খাবার শেষ করার সঙ্গে সঙ্গে অনেকে ধূমপান করেন। খাবার গ্রহানের পর একটি সিগারেট বা বিড়িতে যে ক্ষতি হয় তা চিকিৎসকদের মতে অন্য সময়ের দশটির সমান ক্ষতিকর।
২। ভাত খাওয়ার পর অনেকেই চায়ের কাপ নিয়ে বসে যান। চায়ে থাকে প্রচুর পরিমাণে টেনিক এসিড যা খাদ্যের প্রোটিনকে ১০০গুণ বাড়িয়ে তোলে। এতে খাবার হজম হতে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি সময় লাগে। চা পান করতে হলে খাবার গ্রহণের বেশকিছুক্ষণ আগে বা পরে করুন।
৩। খাবার গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে গোসল করা থেকে বিরত থাকুন। খাওয়ার পরপরই গোসল করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে পাকস্থলির চারপাশের রক্তের পরিমাণ কমে যেতে পারে যা পরিপাক তন্ত্রকে দুর্বুল করতে পারে। খাবার হজমের স্বাভাবিক সময়কে করে তোলে ধীরগতির।
৪। খাবার শেষে বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর ঢিলা করবেন না। কারণ খাবারের পরপরই বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর ঢিলা করলে অতি সহজেই ইন্টেসটাইন (পাকস্থলি) থেকে রেক্টাম (মলদ্বার) পর্যন্ত খাদ্যনালীর নিম্নাংশ বেকে যেতে পারে কিংবা পেঁচিয়ে যেতে পারে এমনকি ব্লক হয়ে যেতেও পারে। এ ধরণের সমস্যকে ইন্টেস্টাইনাল অবস্টাকশন বলা হয়।
৫। ভাত খাবার পরপরই ব্যায়াম করবেন না।
৬। ভাত খাওয়ার পরপরই ঘুমাবেন না। এতে শরীরে বাড়তি মেদ জমে
ভাত আমাদের প্রধান খাদ্য। তাই এক অর্থে বলা যায়, ভাত ছাড়া যেন বেঁচে থাকাটাই দায়। সুস্থ জীবন ধারণের জন্য খাবারের ভূমিকা প্রধান হলেও খাবার গ্রহনের পর কিছু বদ অভ্যাস হতে পারে সুস্থ জীবন ধারণের প্রধান অন্তরায়। ভাত খাওয়ার পর আমরা হরহামেশাই অনেক কিছু করে থাকি যার বিরূপ প্রভাব আমাদের অনেকেরই অজানা।
তাই ভাত খাওয়ার পর অন্তত ৬টি কাজ কখনোই করবেন না। যেমন —-
১। অনেকেই খাবার শেষ করে ফল খায়। এটা একদম অনুচিত। এতে বাড়তে পারে অ্যাসিডিটি। খাবার গ্রহনের দু'এক ঘণ্টা আগে বা পরে ফল খাওয়া যেতে পারে। অন্যদিকে, খাবার শেষ করার সঙ্গে সঙ্গে অনেকে ধূমপান করেন। খাবার গ্রহানের পর একটি সিগারেট বা বিড়িতে যে ক্ষতি হয় তা চিকিৎসকদের মতে অন্য সময়ের দশটির সমান ক্ষতিকর।
২। ভাত খাওয়ার পর অনেকেই চায়ের কাপ নিয়ে বসে যান। চায়ে থাকে প্রচুর পরিমাণে টেনিক এসিড যা খাদ্যের প্রোটিনকে ১০০গুণ বাড়িয়ে তোলে। এতে খাবার হজম হতে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি সময় লাগে। চা পান করতে হলে খাবার গ্রহণের বেশকিছুক্ষণ আগে বা পরে করুন।
৩। খাবার গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে গোসল করা থেকে বিরত থাকুন। খাওয়ার পরপরই গোসল করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে পাকস্থলির চারপাশের রক্তের পরিমাণ কমে যেতে পারে যা পরিপাক তন্ত্রকে দুর্বুল করতে পারে। খাবার হজমের স্বাভাবিক সময়কে করে তোলে ধীরগতির।
৪। খাবার শেষে বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর ঢিলা করবেন না। কারণ খাবারের পরপরই বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর ঢিলা করলে অতি সহজেই ইন্টেসটাইন (পাকস্থলি) থেকে রেক্টাম (মলদ্বার) পর্যন্ত খাদ্যনালীর নিম্নাংশ বেকে যেতে পারে কিংবা পেঁচিয়ে যেতে পারে এমনকি ব্লক হয়ে যেতেও পারে। এ ধরণের সমস্যকে ইন্টেস্টাইনাল অবস্টাকশন বলা হয়।
৫। ভাত খাবার পরপরই ব্যায়াম করবেন না।
৬। ভাত খাওয়ার পরপরই ঘুমাবেন না। এতে শরীরে বাড়তি মেদ জমে