1) যতটুকু সম্ভব পাতিলে ঢাকানা দিয়ে রান্না করা ভাল, এতে করে খাবারের পুষ্টিমান বজায় খাকে।
2) মাংস রান্নার সময় প্রথমেই লবণ দেবেন না। মাংস রান্নার মাঝামাঝি সময়ে লবণ দিয়ে ভালভাবে নাড়ুন। এরপর দেখে নিন পরিমান ঠিক হল কিনা।
3) তরকারির ঝোল ঘন করতে চাইলে কিছু কর্ণ ফ্লাওয়ার পানিতে গুলিয়ে নিয়ে ঢেলে দিন। লক্ষ্য রাখবেন কর্ণ ফ্লাওয়ারের দ্রবণটি যেন ভালমত তরকারির সাথে মিশে যায়।
4) ভাত রান্না করতে গিয়ে ভাতগুলো ঝরঝরে হচ্ছে না? কোন চিন্তা নেই চাল ধোয়ার পর ১০ মিনিট রেখে দিয়ে তারপর রান্না করুন অথবা রান্নার সময় ১ চা চামচ রান্নার তেল দিন। দেখবেন সুন্দর ঝরঝরে ভাত রান্না হয়েছে।
5) স্বাস্থ্য সম্মত মুরগীর তরকারি খেতে চাইলে চামড়া ছাড়িয়ে মুরগি রান্না করুন। কারন মুরগির চামড়াতেই থাকে প্রধান ফ্যাট।
6) সবুজ সবজি রান্না করতে চাইলে এক চিমটি চিনি দেন। দেখবেন সবজি কেমন সবুজ দেখাচ্ছে।
7) পরদিন রান্না করার জন্য মাংস সেদ্ধ এবং ঠান্ডা করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন।
8) রান্নার সময় গরম পানি ব্যবহার করুন।
9) ফ্রিজের মধ্যে আঁশটে গন্ধ এড়াতে ফ্রিজে এক টুকরো কাঠ কয়লা রেখে দিন। আঁশটে গন্ধ থাকবে না।
10) মাংস তাড়াতাড়ি সেদ্ধ করতে চাইলে খোসাসহ এক টুকরো কাঁচা পেঁপে দিন।
21) রান্না করার আগে অবশ্যই মাছ ও সবজির কম্বিনেশন এর ব্যাপারে লক্ষ রাখবেন ।
22) মাছ রান্না করে হাতের কাছে কাঁচা ধনিয়া পাতা থাকলে তা কুচি করে কেটে বিছিয়ে দিন, স্বাদ দুইশত গুন বেড়ে যাবে।
23) ডালে বাগার দিতেই হবে, রসুন কুচি তেলে ভেজে ডালে দিয়ে দিতে হবে।
24) মাংশ জাতীয় রান্না করে শেষে বেরেস্তা (পেঁয়াজ কুচি ভাজি) দিয়ে দিন। স্বাদ বেড়ে যাবে।
25) ডিম সিদ্ব করতে পানিতে সামান্য লবন দিন। ডিম খেতে সুস্বাদু হবে। গরমাবস্থায় ডিম ছিলবেন না, ঠান্ডা করে ছিলুন এতে খোসায় লেগে ডিম নষ্ট হবে না।
26) চুলায় হাড়ি পাতিলে ঢাকনা থাকলে তা খালি হাতে ধরবেন না। গরম থাকলে হাত পুড়ে যেতে পারে।
27) ভর্তা বানাতে মরিচ খালি হাতে ঢলবেন না, হাত জ্বলে আপনি কষ্ট পেতে পারেন।
28) যে কোন মাছ ভাঁজতে কড়াই থেকে একটা নিদিষ্ট দূরে থাকুন। মাছে পানি থাকলে কিংবা ফুটে আপনার গায়ে/চোখে তৈলের চিটকা পড়তে পারে। সাবধানে কাজ করবেন। দূর থেকে নাড়ুন।
29) শুকনা মরিচ ভাজলে বা পুড়লে বাতাসে একটা ঝাঁজ তৈরী হয় এতে হাচি, কাচি এসে নাস্তা নাবুদ হয়ে যেতে পারেন। ভাজার সময় রান্নাঘরের দরজা জানালা ভাল করে খুলে দিন। প্রয়োজনে এডজাষ্টার ফ্যান থাকলে তা চালিয়ে দিন।
30) ভাজিতে তেল বেশী পড়ে গেলে ভাজি কড়াই, প্যানের এক দিকে সরিয়ে কড়াই/প্যান কাত করে রেখে দিবেন ১৫/২০ মিনিট। তারপর ঐ কাত করা অবস্থাতেই ভাজিগুলো বাটিতে নিয়ে নিবেন। আর ঐ বাড়তি তেল পরে অন্য ভাজিতে ব্যাবহার করতে পারবেন। মাংসের তরকারীতেও যদি তেল বেশী হয়, উপর থেকে চামচ দিয়ে তেল উঠিয়ে পরে ভাজিতে ব্যাবহার করলে ভালো লাগে।
31) এলাচ সম্পুর্ণ গুড়ো করে ব্যবহার করা ভাল। গোটা এলাচ কামড়ে পড়লে খাওয়ার মজাই নষ্ট হয়ে যায়। আবার এলাচ ভালো করে না ফাটালে তো সুগন্ধই হবেনা।
32) সবজীর রং ঠিক রাখতে ঢাকনা দিয়ে জ্বাল না দেয়াই ভাল। আর কিছু সব্জী আছে যাদের সামান্য সিদ্ব করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললে কিংবা বরফ কুঁচিতে রাখলে রান্নার পরও রং ঠিক থাকে।
33) কিছু ভাজিতে কড়াইতে তেল গরম হলে যা দেবেন তার সাথে সামান্য লবণ দিয়ে দিন, তেলের ছিটকা উঠবে না।
34) ডালের মজা জ্বালে! অর্থাৎ যত বেশি সময় জ্বালানো হবে স্বাদ বেড়ে যাবে ততই।
35) যদি তেলাপিয়া মাছে কোন গন্ধ থাকে তবে তেলাপিয়া মাছ হলুদ ও ভিনিগার/লেবুর রস মাখিয়ে মিনিট ১৫ রেখে ধুয়ে নিলে গন্ধ থাকেনা।
36) লাল সর্ষে তিতা বা ঝাজ বেশী হয়। হলুদ সর্ষে ব্যাবহার করলে তিতা হয়না। আরেকটি কথাঃ সর্ষে বাটার সময় লবন আর কাচামরিচ এক সাথে বাটলে তিতা হয়না।
37) বর্ষাকালে লবণ গলে যায়। এক মুঠো পরিষ্কার চাল পুটলি করে বেঁধে লবণের পাত্রে রেখে দিলে লবণ গলবে না।
38) কাঁচের গ্লাসে গরম কিছু নিতে গেলে অনেক সময় ফেটে যায়। গরম কিছু ঢালবার আগে গ্লাসে একটি ধাতু নির্মিত চামচ রেখে ঢাললে গ্লাস ফাটবে না।
39) আলু এবং আদা বালির মধ্যে ডুবিয়ে রাখলে অনেক দিন টাটকা থাকে।
40) যে কোনো খাবার রেফ্রিজারেটরে রাখলে ঢাকনা দিয়ে রাখা ভালো, এতে এক খাবারের গন্ধ আরেক খাবারে যায় না এবং রেফ্রিজারেটও গন্ধ হয় না।
21) রান্না করার আগে অবশ্যই মাছ ও সবজির কম্বিনেশন এর ব্যাপারে লক্ষ রাখবেন ।
22) মাছ রান্না করে হাতের কাছে কাঁচা ধনিয়া পাতা থাকলে তা কুচি করে কেটে বিছিয়ে দিন, স্বাদ দুইশত গুন বেড়ে যাবে।
23) ডালে বাগার দিতেই হবে, রসুন কুচি তেলে ভেজে ডালে দিয়ে দিতে হবে।
24) মাংশ জাতীয় রান্না করে শেষে বেরেস্তা (পেঁয়াজ কুচি ভাজি) দিয়ে দিন। স্বাদ বেড়ে যাবে।
25) ডিম সিদ্ব করতে পানিতে সামান্য লবন দিন। ডিম খেতে সুস্বাদু হবে। গরমাবস্থায় ডিম ছিলবেন না, ঠান্ডা করে ছিলুন এতে খোসায় লেগে ডিম নষ্ট হবে না।
26) চুলায় হাড়ি পাতিলে ঢাকনা থাকলে তা খালি হাতে ধরবেন না। গরম থাকলে হাত পুড়ে যেতে পারে।
27) ভর্তা বানাতে মরিচ খালি হাতে ঢলবেন না, হাত জ্বলে আপনি কষ্ট পেতে পারেন।
28) যে কোন মাছ ভাঁজতে কড়াই থেকে একটা নিদিষ্ট দূরে থাকুন। মাছে পানি থাকলে কিংবা ফুটে আপনার গায়ে/চোখে তৈলের চিটকা পড়তে পারে। সাবধানে কাজ করবেন। দূর থেকে নাড়ুন।
29) শুকনা মরিচ ভাজলে বা পুড়লে বাতাসে একটা ঝাঁজ তৈরী হয় এতে হাচি, কাচি এসে নাস্তা নাবুদ হয়ে যেতে পারেন। ভাজার সময় রান্নাঘরের দরজা জানালা ভাল করে খুলে দিন। প্রয়োজনে এডজাষ্টার ফ্যান থাকলে তা চালিয়ে দিন।
30) ভাজিতে তেল বেশী পড়ে গেলে ভাজি কড়াই, প্যানের এক দিকে সরিয়ে কড়াই/প্যান কাত করে রেখে দিবেন ১৫/২০ মিনিট। তারপর ঐ কাত করা অবস্থাতেই ভাজিগুলো বাটিতে নিয়ে নিবেন। আর ঐ বাড়তি তেল পরে অন্য ভাজিতে ব্যাবহার করতে পারবেন। মাংসের তরকারীতেও যদি তেল বেশী হয়, উপর থেকে চামচ দিয়ে তেল উঠিয়ে পরে ভাজিতে ব্যাবহার করলে ভালো লাগে।
31) এলাচ সম্পুর্ণ গুড়ো করে ব্যবহার করা ভাল। গোটা এলাচ কামড়ে পড়লে খাওয়ার মজাই নষ্ট হয়ে যায়। আবার এলাচ ভালো করে না ফাটালে তো সুগন্ধই হবেনা।
32) সবজীর রং ঠিক রাখতে ঢাকনা দিয়ে জ্বাল না দেয়াই ভাল। আর কিছু সব্জী আছে যাদের সামান্য সিদ্ব করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললে কিংবা বরফ কুঁচিতে রাখলে রান্নার পরও রং ঠিক থাকে।
33) কিছু ভাজিতে কড়াইতে তেল গরম হলে যা দেবেন তার সাথে সামান্য লবণ দিয়ে দিন, তেলের ছিটকা উঠবে না।
34) ডালের মজা জ্বালে! অর্থাৎ যত বেশি সময় জ্বালানো হবে স্বাদ বেড়ে যাবে ততই।
35) যদি তেলাপিয়া মাছে কোন গন্ধ থাকে তবে তেলাপিয়া মাছ হলুদ ও ভিনিগার/লেবুর রস মাখিয়ে মিনিট ১৫ রেখে ধুয়ে নিলে গন্ধ থাকেনা।
36) লাল সর্ষে তিতা বা ঝাজ বেশী হয়। হলুদ সর্ষে ব্যাবহার করলে তিতা হয়না। আরেকটি কথাঃ সর্ষে বাটার সময় লবন আর কাচামরিচ এক সাথে বাটলে তিতা হয়না।
37) বর্ষাকালে লবণ গলে যায়। এক মুঠো পরিষ্কার চাল পুটলি করে বেঁধে লবণের পাত্রে রেখে দিলে লবণ গলবে না।
38) কাঁচের গ্লাসে গরম কিছু নিতে গেলে অনেক সময় ফেটে যায়। গরম কিছু ঢালবার আগে গ্লাসে একটি ধাতু নির্মিত চামচ রেখে ঢাললে গ্লাস ফাটবে না।
39) আলু এবং আদা বালির মধ্যে ডুবিয়ে রাখলে অনেক দিন টাটকা থাকে।
40) যে কোনো খাবার রেফ্রিজারেটরে রাখলে ঢাকনা দিয়ে রাখা ভালো, এতে এক খাবারের গন্ধ আরেক খাবারে যায় না এবং রেফ্রিজারেটও গন্ধ হয় না।
41) শিশি বা কৌটোর মধ্যে বিস্কুট রাখার আগে সামান্য চিনি বা মোটা কাগজের ঠুকরো রেখে দিলে বিস্কুট অনেকদিন মচমচে থাকে।
42) আঙ্গুর, টমেটো প্রভৃতি ফল ফুটন্ত পানিতে দু’মিনিট রেখে সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা পানিতে রেখে সহজেই খোসা ছড়ানো যায়।
43) চাল ও ডালের কৌটায় কয়েকটি শুকনো নিমপাতা বা শুকনো মরিচ রাখলে সহজে পোকা ধরবে না।
44) কাঁচকলা ও লেবু প্রতিদিন অন্ততঃ এক ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে বেশিদিন টাটকা থাকে।
45) কাঁচামরিচের বোঁটা ফেলে পানি শুকিয়ে কাপড়ের বা কাগজের প্যাকেটে সংরক্ষণ করলে বেশি দিন ভালো থাকে।
46) চিকেন ফ্রাই, চিকেন রোল—এসব খাবার অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে মুড়িয়ে রাখলে সহজে নষ্ট হয় না।
47) সিরকা ও সোডিয়াম বেনজোয়েট দিলে আচার দীর্ঘদিন ভালো থাকে।
48) আচার বয়াম থেকে নেওয়ার সময় পরিষ্কার চামচ ব্যবহার করলে আচারে ফাঙ্গাস পড়ে না।
49) চিনির পাত্রের মধ্যে দু-চারটি লবঙ্গ দিয়ে রাখলে পিঁপড়ে ঢুকবে না।
50) রান্না পুড়ে পাত্রের তলায় এঁটে গেলে পাত্রটিকে নুনপানিতে ভর্তি করে পানি ফুটালে পোড়া অংশ আলগা হয়ে উঠে যাবে।
51) চাল ধোয়া জলে স্টীল ও কাঁচের বাসন কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রেখে তারপর ধুয়ে নিলে বাসনগুলো ঝকঝক করবে।
52) যে কোনো মসল্লা শীতল ও অন্ধকার জায়গায় রাখলে বেশিদিন ভালো থাকে।
53) ন্যুডলস সিদ্ধ করার পর সাথে সাথে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিলে ঝরঝরা থাকে।
54) ভাত সিদ্ধ হওয়ার আগে পানিতে কয়েক ফোটা লেবুর রস ও এক চামচ তেল দিলে ভাত ঝরঝরা থাকে।
55) ভারী বেগুণের থেকে হালকা বেগুণ ভালো। কারণ ভারী বেগুণে বিচি বেশি থাকে।
56) পেয়াঁজ এবং আলু একসাথে একই পাত্রে রাখলে তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়।
57) আচারে তেল কম হলে তেল ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে দিলে গন্ধ হয় না।
58) ভ্রমণে শুকনা খাবার নেওয়াই ভালো। অনেকক্ষণ খাবার ভালো থাকে।
59) রান্না করা খাবার রেফ্রিজারেটরে রাখার আগে বাতাসে ঠান্ডা করে নিতে হবে। গরম খাবার রাখলে রেফ্রিজারেটর নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
60) ঘরের বাইরে খাবার নিতে হলে যদি সাধারণ টিফিন বাক্স ব্যবহার করা হয় তাহলে খাবার বাতাসে ঠান্ডা করে নিতে হবে। কখনোই গরম গরম খাবার বাক্সে নেওয়া যাবে না, এতে খাবার গন্ধ হয়ে যেতে পারে।
61) চিনির পাত্রের মধ্যে দু-চারটি লবঙ্গ দিয়ে রাখলে পিঁপড়ে ঢুকবে না।
62) পিঁয়াজ কাটার আগে দুফালি করে কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রেখে কাটলে চোখের পানি আসে না।
63) আটার ভুষি দিয়ে বাসন মাজলে পরিষ্কার ও ঝকঝকে হয়।
64) একসাথে অনেক রসুন ছাড়াতে সময় বেশি লাগে। আস্ত রসুন ফুটন্ত জলে মিনিট দুয়েক ভিজিয়ে হাতে ঘষলে ওপরের খোসা ছেড়ে যায়।
65) দেশলাই বাক্সে কয়েকটা শুকনো চাল রেখে দিলে বর্ষাকলেও দেশলাই কাঠির বারুদ ভাল থাকে।
66) আচার তৈরি করার সময় তেলে একটু ভিনিগার মিশিয়ে নিলে আচার অনেকদিন ভালো থাকে।
67) তেলে আচার ডুবিয়ে রাখলে আচারে ফাঙ্গাস পড়ে না।
68) বিস্কুটের টিনের ভেতরে ব্লটিং পেপার রেখে দিলে বর্ষাকালেও বিস্কুট মছমছে থাকে।
69) তরকারি কাটার সময় আঙ্গুলে দাগ পড়লে ভিনিগার অথবা লাবুর রসে লবণ মিশিয়ে আঙ্গুলে লাগিয়ে রেখে ধুয়ে নিলে দাগ উঠে যায়।
70) ভাজার জন্য কেটে রাকা বেগুন বেশ কিছুক্ষণ আগে লবণ-হলুদ মাখিয়ে রাখলে ভাজতে তেল কম লাগে।
71) বাড়তি বাটা মশলা সামান্য তেল ও লবণ মাখিয়ে রেখে দিলে কয়েকদিন পরও ব্যবহার করা যায়।
72) পানিতে সামান্য কেরোসিন মিশিয়ে রান্নাঘর মুছলে মাশা-মাছি ও পিঁপড়ের উৎপাত কমে যায়।
73) যে সব সবজি বা আনাজ কাটলে হাতে কালচে দাগ হয় তা কাটার আগে হাতে সরষের তল মাখলে কালচে দাগ আর হবে না।
74) পাত্রের কানায় সামান্য মাখন বা গ্লিসারিন লাগিয়ে দিলে দুধ উথলে পড়ার সমস্যা থাকে না।
75) বাজার থেকে কেনা যে কোনো পাকা ফল খাওয়ার আগে অন্ততঃ আধঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে ধুয়ে নেওয়া উচিত। কারণ বেশির ভাগ ফল পাকানো ও সংরক্ষণের জন্য কারবাইড ও ফরমালিন ব্যবহার করা হয়।
76) মাছ ও মাংস রান্না করার জন্য রেফ্রিজারেটর থেকে নামালে বরফ গলিয়ে বেশিক্ষণ বাইরে রাখা যাবে না। তাতে গরমে সেগুলো নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
77) ফ্রিজে একটি পাতিলেবু টুকরো টুকরো করে কেটে রেখে দিলে ফ্রিজের ভেতরে গন্ধ থাকবে না।
78) চায়ের কাপে লেঘে থাকা বাদামী দাগ লবণ দিয়ে ঘষলে উঠে যায়।
79) খানিকটা কর্পূর ছিটিয়ে দিলে ছারপোকার উপদ্রব থাকবে না।
80) কয়েক ফোটা ভিনিগার ছিটিয়ে দুয়ে নিলে বাসনপত্রে আর আঁশটে গন্ধ থাকবে না।