আপনারা অনেকে হইতো টুথপেস্ট এর ব্যাবহার জেনে থাকবেন।তারপর আবার লেখলামঃ::.
@ পেঁয়াজ বা এই ধরনের গন্ধযুক্ত কিছু কাটার পরে দুর্গন্ধ দূরকরতে হাতে টুথপেস্ট মাখুন।
@ ইস্ত্রি থেকে লালচে দাগ দূর করতে টুথপেস্ট ব্যভার করতে পারেন।
@ অনেক শখ করে কেনা আপনার লেদারের জুতাতে যখন কোন দাগপড়ে, তখন হয়তো আপনার মনেও দাগ পড়ে।চিন্তা নেই, অল্প একটু টুথপেস্ট পারে তা দূর করতে দাগ পড়া জায়গাতে টুথপেস্ট লাগান তারপর একটি ভেজা নরম কাপড় দিয়ে সেই জায়গাটি পরিষ্কার করে নিন। দেখবেন আপনার জুতা চকচক করছে।
@ বাচ্চাদের দুধ খাওয়ার বোতলে মানে ফিডারে টক গন্ধ হওয়া খুবস্বাভাবিক একটা ঘটনা।কিন্তু টুথপেস্ট থাকলে এই দুর্গন্ধ দূরকরা এক নিমিষের ব্যাপার ফিডারের ভেতরটা টুথপেস্ট দিয়ে খুব ভালভাবে ধুয়ে নিন তবে অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন যাতে ফিডারের ভেতরে টুথপেস্ট জমা না থাকে।
@ আপনি যদি ব্রণের সমস্যায় ভুগেন,তাহলে আক্রান্ত স্থানে নন-জেল এবং নন হোয়াইটেনিং টুথপেস্ট লাগিয়ে রাতে ঘুমাতে যান টুথপেস্ট ব্রণের জলীয় অংশ শুষে নেয় এবং তেল টেনে নেয় তবে একটা ব্যাপারে সতর্ক না হলেই নয় আপনার ত্বক টুথপেস্টের ব্যাপারে সংবেদনশীল হতে পারে তাই প্রথমে ত্বকের ক্ষুদ্র অংশে প্রয়োগ করুন।
@ আপনি যদি কাঠের কাজ,স্কুবাডাইভি ং বা স্কিং করেন তবে চশমারঅস্বচ্ছ গ্লাস আপনার জন্য বিরক্তির সেই সাথে বিপদজনকওহয়ে উঠতে পারে। এই ধরনের সমস্যা এড়াতে গগলসের গ্লাসটি টুথপেস্টদিয়ে ভালভাবে পরিষ্কার করে নিন।
@ এছাড়াও আপনার কিবোর্ডের(অবশ্য ই কম্পিউটারেরনয়,বাদ্যযন্ত্রের) উজ্ঝলতা বাড়াতে টুথপেস্ট ব্যবহারকরতে পারেন।
@ দাঁত ব্রাশ করা ছাড়া টুথপেস্ট আর যে কাজের জন্যসবচাইতে বেশি ব্যবহার করা হয়,তা হচ্ছে পোড়া যাওয়া জায়গায়ব্যবহার করা। এটি ফোস্কা পড়া প্রতিরোধ করে।
@ একইভাবে আপনি কোন বিষাক্ত পোকার কামড়ের শিকারহলে হলে আক্রান্ত জায়গায় টুথপেস্ট ব্যবহারে সুফল পেতে পারেন।
@ আপনার কাপড়ে যদি কালি কিংবা লিপিস্টিক (!) লাগে,তবে সেখানে একটু টুথপেস্ট লাগিয়ে নিন এবং কিছুক্ষণ পরধুয়ে ফেলুন।
@ এমনকি আপনার সিডিতে যদি স্ক্র্যাচ পরে তবে হাল্কা একটু টুথপেস্ট লাগিয়ে নিন এবং ঘষুন।
@ হীরের গয়না ও পরিষ্কার করতে টুথব্রাশে একটু টুথপেস্ট লাগিয়ে নিন এবং তারপর হাল্কাভাবে ঘষে ধুয়ে নিন।দেখবেন কেমন ঝলমল করছে গয়না।
@ মিষ্টি পানীয় অর্থাৎ কোক কিংবা সফট ড্রিঙ্কস কাচের উপরশুকিয়ে দাগের সৃষ্টি করে। ভেজা ন্যাকড়ায় টুথপেস্ট লাগিয়ে সেখানে ঘষুন। দেখবেন দাগ উধাও!
@ আপনার নখের কোনা পরিষ্কারে টুথপেস্টের চাইতে ভাল কিছুখুঁজে পাওয়া দুষ্কর!
@ একইভাবে আপনার ঘরের সিলভারের তৈজসপত্রেরঔজ্জল্য বাড়াতে পারেন ছোট বাচ্চারা ঘরের দেওয়ালকে প্রায় সময় নিজের আঁকার ক্যানভাস মনে করে আর কপাল পোড়ে গৃহকর্তার!সেক্ষেত্রে আপনি একটুকরো আর্দ্র কাপড়ে টুথপেস্ট লাগিয়ে মুছে দেখতে পারেন।
@ সপ্তাহে একদিন রান্নাঘরের সিংক ও বেসিন স্ক্রাবার ও টুথপেস্ট দিয়ে পরিষ্কার করুন। এতে বেসিনে চকচকে ভাব আসবে। সঙ্গে দূর হবে জীবাণুও। তাছাড়া সিলভার ও স্টিলের আসবাব বা বাসনের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে টুথপেস্ট ও স্ক্রাবার ব্যবহার করা যায়।
@ মার্বেল পাথর ও টাইলসের মেঝেতে মরিচা বা চুইংগামের দাগ দূর করতে টুথপেস্ট লাগিয়ে রাখুন। পরে পানি ও ব্রাশ দিয়ে ঘষে তুলে ফেলুন।
@ ড্রেসিং টেবিলের আয়না অনেক সময় ঘোলাটে হয়ে যায়। তাছাড়া বাথরুমের আয়নায়ও লাগে পানির দাগ। আয়নার দাগ দূর করতে ব্যবহার করুন টুথপেস্ট ও স্পঞ্জ।
@ কাপড় থেকে লিপস্টিকের দাগ দূর করতে টুথপেস্ট ব্যভার করতে পারেন।
@ পেঁয়াজ বা এই ধরনের গন্ধযুক্ত কিছু কাটার পরে দুর্গন্ধ দূরকরতে হাতে টুথপেস্ট মাখুন।
@ ইস্ত্রি থেকে লালচে দাগ দূর করতে টুথপেস্ট ব্যভার করতে পারেন।
@ অনেক শখ করে কেনা আপনার লেদারের জুতাতে যখন কোন দাগপড়ে, তখন হয়তো আপনার মনেও দাগ পড়ে।চিন্তা নেই, অল্প একটু টুথপেস্ট পারে তা দূর করতে দাগ পড়া জায়গাতে টুথপেস্ট লাগান তারপর একটি ভেজা নরম কাপড় দিয়ে সেই জায়গাটি পরিষ্কার করে নিন। দেখবেন আপনার জুতা চকচক করছে।
@ বাচ্চাদের দুধ খাওয়ার বোতলে মানে ফিডারে টক গন্ধ হওয়া খুবস্বাভাবিক একটা ঘটনা।কিন্তু টুথপেস্ট থাকলে এই দুর্গন্ধ দূরকরা এক নিমিষের ব্যাপার ফিডারের ভেতরটা টুথপেস্ট দিয়ে খুব ভালভাবে ধুয়ে নিন তবে অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন যাতে ফিডারের ভেতরে টুথপেস্ট জমা না থাকে।
@ আপনি যদি ব্রণের সমস্যায় ভুগেন,তাহলে আক্রান্ত স্থানে নন-জেল এবং নন হোয়াইটেনিং টুথপেস্ট লাগিয়ে রাতে ঘুমাতে যান টুথপেস্ট ব্রণের জলীয় অংশ শুষে নেয় এবং তেল টেনে নেয় তবে একটা ব্যাপারে সতর্ক না হলেই নয় আপনার ত্বক টুথপেস্টের ব্যাপারে সংবেদনশীল হতে পারে তাই প্রথমে ত্বকের ক্ষুদ্র অংশে প্রয়োগ করুন।
@ আপনি যদি কাঠের কাজ,স্কুবাডাইভি ং বা স্কিং করেন তবে চশমারঅস্বচ্ছ গ্লাস আপনার জন্য বিরক্তির সেই সাথে বিপদজনকওহয়ে উঠতে পারে। এই ধরনের সমস্যা এড়াতে গগলসের গ্লাসটি টুথপেস্টদিয়ে ভালভাবে পরিষ্কার করে নিন।
@ এছাড়াও আপনার কিবোর্ডের(অবশ্য ই কম্পিউটারেরনয়,বাদ্যযন্ত্রের) উজ্ঝলতা বাড়াতে টুথপেস্ট ব্যবহারকরতে পারেন।
@ দাঁত ব্রাশ করা ছাড়া টুথপেস্ট আর যে কাজের জন্যসবচাইতে বেশি ব্যবহার করা হয়,তা হচ্ছে পোড়া যাওয়া জায়গায়ব্যবহার করা। এটি ফোস্কা পড়া প্রতিরোধ করে।
@ একইভাবে আপনি কোন বিষাক্ত পোকার কামড়ের শিকারহলে হলে আক্রান্ত জায়গায় টুথপেস্ট ব্যবহারে সুফল পেতে পারেন।
@ আপনার কাপড়ে যদি কালি কিংবা লিপিস্টিক (!) লাগে,তবে সেখানে একটু টুথপেস্ট লাগিয়ে নিন এবং কিছুক্ষণ পরধুয়ে ফেলুন।
@ এমনকি আপনার সিডিতে যদি স্ক্র্যাচ পরে তবে হাল্কা একটু টুথপেস্ট লাগিয়ে নিন এবং ঘষুন।
@ হীরের গয়না ও পরিষ্কার করতে টুথব্রাশে একটু টুথপেস্ট লাগিয়ে নিন এবং তারপর হাল্কাভাবে ঘষে ধুয়ে নিন।দেখবেন কেমন ঝলমল করছে গয়না।
@ মিষ্টি পানীয় অর্থাৎ কোক কিংবা সফট ড্রিঙ্কস কাচের উপরশুকিয়ে দাগের সৃষ্টি করে। ভেজা ন্যাকড়ায় টুথপেস্ট লাগিয়ে সেখানে ঘষুন। দেখবেন দাগ উধাও!
@ আপনার নখের কোনা পরিষ্কারে টুথপেস্টের চাইতে ভাল কিছুখুঁজে পাওয়া দুষ্কর!
@ একইভাবে আপনার ঘরের সিলভারের তৈজসপত্রেরঔজ্জল্য বাড়াতে পারেন ছোট বাচ্চারা ঘরের দেওয়ালকে প্রায় সময় নিজের আঁকার ক্যানভাস মনে করে আর কপাল পোড়ে গৃহকর্তার!সেক্ষেত্রে আপনি একটুকরো আর্দ্র কাপড়ে টুথপেস্ট লাগিয়ে মুছে দেখতে পারেন।
@ সপ্তাহে একদিন রান্নাঘরের সিংক ও বেসিন স্ক্রাবার ও টুথপেস্ট দিয়ে পরিষ্কার করুন। এতে বেসিনে চকচকে ভাব আসবে। সঙ্গে দূর হবে জীবাণুও। তাছাড়া সিলভার ও স্টিলের আসবাব বা বাসনের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে টুথপেস্ট ও স্ক্রাবার ব্যবহার করা যায়।
@ কাপড় থেকে লিপস্টিকের দাগ দূর করতে টুথপেস্ট ব্যভার করতে পারেন।